বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতির উদ্যোগে গতকাল কারওয়ান বাজারে সবজিভর্তি একটি ব্যাগ বিক্রি করা হয় ১০০ টাকায় l ছবি: প্রথম আলোব্যাগভর্তি সবজি। ব্যাগে আছে আধা কেজি শসা, আধা কেজি বেগুন, ৪টি লেবু, গাজর ৩৫০ গ্রাম, ১০০ গ্রাম ধনেপাতা, পেঁয়াজ ১ কেজি ও ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ। গতকাল শনিবার এসব সবজিভর্তি একটি ব্যাগ ১০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে কারওয়ান বাজারে।
ZAHAN NEWS
Most Reliable Source of News
Saturday, May 27, 2017
রোজায় খাবেন, তবে পরিমিত
না বুঝে যা খুশি খেয়ে অনেকে পেটের পীড়ায় ভোগেন। রোজার সময় সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে অনেকে ক্লান্তিতেও ভোগেন। আর তাপমাত্রা তো বেড়েই চলছে।
এবারের ১৫ ঘণ্টার রোজায় স্বাভাবিকভাবেই নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের বাইরে বাড়তি কিছু সচেতনতা দরকার। একটু নিয়ম মেনে খেলে সুস্থ থাকা সম্ভব।
এই সময় কী খেতে হবে, কীভাবে খেতে হবে, তা জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শেখ নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, যেহেতু দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হবে, তাই শরীরে পানির ঘাটতি রাখা যাবে না। প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট পানি–জাতীয় খাবার রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়।
ইফতারিতে খাওয়ার ব্যাপারে শেখ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভাজাপোড়া কমাতে হবে। আর বাচ্চাদের তা না দেওয়াই ভালো।
এসব খেতে হলে বাসায় ভালো তেল দিয়ে বানিয়ে খেতে হবে। বাইরেরটা খাওয়া উচিত নয়।’ শরীর ঠান্ডা রাখে, এমন খাবারের ওপর জোর দিলেন নজরুল ইসলাম । ইফতারে তরমুজ রাখা যেতে পারে।
বয়স্ক ব্যক্তিরা দই-চিড়া খেতে পারেন। বাজারে অনেক ফল এসেছে। তবে এই অধ্যাপক বলেন, যে ফলগুলো পাওয়া যাচ্ছে, এর বেশির ভাগই ঠিকমেতা পরিপক্ব হয়নি। আরও ১৫ দিন পরে খাওয়া যেতে পারে।
ভারী কিছু না খেয়ে ঘরে তৈরি লেবুর শরবত ও পর্যাপ্ত ফল দিয়ে ইফতার সারতে হবে। রাতে খেতে হলে খিচুড়ি, ভাত, সবজি, মাছকে প্রাধান্য দেওয়া ভালো। তবে পেট ভরে নয়। এতে ক্লান্তি চলে আসতে পারে। এ সময় খেজুর খাওয়াও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
সাহরিতে কেউ ভরপেট খান, কেউ আবার একদমই খান না। নজরুল ইসলাম বলেন, খেতে হবে, তবে পরিমিত। খাবারে শর্করার উপস্থিতি অবশ্যই থাকতে হবে। অল্প পরিমাণে মাছ, মাংস বা একটা ডিম ও সবজি থাকা উচিত। আর ডাল খেতে বললেন। দই বা দুধও উপকারী।
প্রথম দু-এক দিন একটু কষ্ট হতে পারে। এরপর শরীর সয়ে নেবে। তবে সঠিক ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাসই সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
এবারের ১৫ ঘণ্টার রোজায় স্বাভাবিকভাবেই নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের বাইরে বাড়তি কিছু সচেতনতা দরকার। একটু নিয়ম মেনে খেলে সুস্থ থাকা সম্ভব।
এই সময় কী খেতে হবে, কীভাবে খেতে হবে, তা জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শেখ নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, যেহেতু দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হবে, তাই শরীরে পানির ঘাটতি রাখা যাবে না। প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট পানি–জাতীয় খাবার রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়।
ইফতারিতে খাওয়ার ব্যাপারে শেখ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভাজাপোড়া কমাতে হবে। আর বাচ্চাদের তা না দেওয়াই ভালো।
এসব খেতে হলে বাসায় ভালো তেল দিয়ে বানিয়ে খেতে হবে। বাইরেরটা খাওয়া উচিত নয়।’ শরীর ঠান্ডা রাখে, এমন খাবারের ওপর জোর দিলেন নজরুল ইসলাম । ইফতারে তরমুজ রাখা যেতে পারে।
বয়স্ক ব্যক্তিরা দই-চিড়া খেতে পারেন। বাজারে অনেক ফল এসেছে। তবে এই অধ্যাপক বলেন, যে ফলগুলো পাওয়া যাচ্ছে, এর বেশির ভাগই ঠিকমেতা পরিপক্ব হয়নি। আরও ১৫ দিন পরে খাওয়া যেতে পারে।
ভারী কিছু না খেয়ে ঘরে তৈরি লেবুর শরবত ও পর্যাপ্ত ফল দিয়ে ইফতার সারতে হবে। রাতে খেতে হলে খিচুড়ি, ভাত, সবজি, মাছকে প্রাধান্য দেওয়া ভালো। তবে পেট ভরে নয়। এতে ক্লান্তি চলে আসতে পারে। এ সময় খেজুর খাওয়াও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
সাহরিতে কেউ ভরপেট খান, কেউ আবার একদমই খান না। নজরুল ইসলাম বলেন, খেতে হবে, তবে পরিমিত। খাবারে শর্করার উপস্থিতি অবশ্যই থাকতে হবে। অল্প পরিমাণে মাছ, মাংস বা একটা ডিম ও সবজি থাকা উচিত। আর ডাল খেতে বললেন। দই বা দুধও উপকারী।
প্রথম দু-এক দিন একটু কষ্ট হতে পারে। এরপর শরীর সয়ে নেবে। তবে সঠিক ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাসই সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
Wednesday, May 24, 2017
চীনে রেকর্ড গড়ল ‘দঙ্গল’
মাস ঘুরতেই চীনে আমির খানের ‘দঙ্গল’ নতুন করে রেকর্ড গড়েছে। সেখানকার
বক্স অফিসে এখন পর্যন্ত ছবিটি ভারতীয় মুদ্রায় ৭৬০ কোটি রুপি আয় করেছে। চীনে
প্রদর্শিত হলিউড বাদে ভিনদেশি ছবির হিসেবে এটা সর্বোচ্চ। এর আগে চীনে
বিদেশি ছবির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আয় করা ছবি ছিল জাপানি ‘ইওর নেম’। এখন
‘দঙ্গল’ সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস রচনা করেছে।
৫ মে চীনে মুক্তি পেয়েছে ‘দঙ্গল’। ভারতীয় কুস্তিগির মহাবীর সিংহ ফোগটের জীবনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি ছবিটি প্রথম থেকেই সেখানকার বক্স অফিসে সাড়া ফেলে।
চীনের স্থানীয় একটি বিনোদন-সমীক্ষা সংস্থার মতে, যেভাবে ছবিতে নারীর ক্ষমতায়ন দেখানো হয়েছে, তা স্থানীয় দর্শকদের আকৃষ্ট করেছে।
১৯৫০ সালে চীনে মুক্তি পেয়েছিল রাজ কাপুর অভিনীত ‘আওয়ারা’ ছবিটি। সংস্থাটির দাবি, ‘দঙ্গল’ ছবিটিও তেমনই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমানে চীনে প্রায় সাত হাজার হলে চলছে ‘দঙ্গল’।
প্রসঙ্গত, চীনে আমির খানের অনেক ভক্ত আছে। চীনা মাইক্রোব্লগিং সাইট উইবোতে আমিরের প্রায় সাড়ে ছয় লাখ অনুসারী আছে। এর আগে আমির খানের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ও ‘পিকে’ দারুণ হিট হয়েছিল চীনে।
৫ মে চীনে মুক্তি পেয়েছে ‘দঙ্গল’। ভারতীয় কুস্তিগির মহাবীর সিংহ ফোগটের জীবনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি ছবিটি প্রথম থেকেই সেখানকার বক্স অফিসে সাড়া ফেলে।
চীনের স্থানীয় একটি বিনোদন-সমীক্ষা সংস্থার মতে, যেভাবে ছবিতে নারীর ক্ষমতায়ন দেখানো হয়েছে, তা স্থানীয় দর্শকদের আকৃষ্ট করেছে।
১৯৫০ সালে চীনে মুক্তি পেয়েছিল রাজ কাপুর অভিনীত ‘আওয়ারা’ ছবিটি। সংস্থাটির দাবি, ‘দঙ্গল’ ছবিটিও তেমনই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমানে চীনে প্রায় সাত হাজার হলে চলছে ‘দঙ্গল’।
প্রসঙ্গত, চীনে আমির খানের অনেক ভক্ত আছে। চীনা মাইক্রোব্লগিং সাইট উইবোতে আমিরের প্রায় সাড়ে ছয় লাখ অনুসারী আছে। এর আগে আমির খানের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ও ‘পিকে’ দারুণ হিট হয়েছিল চীনে।
Sunday, May 21, 2017
কলকাতার মঞ্চ মাতালেন বাংলাদেশের দুই নৃত্যশিল্পী
পশ্চিমবঙ্গের ডান্স গ্রুপ ফেডারেশনের উদ্যোগে ‘আগামী দিনের তারকা’ শীর্ষক
নৃত্য উৎসবে কলকাতার দর্শকদের মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশের দুই নৃত্যশিল্পী।
কলকাতার জ্ঞান মঞ্চে এই নৃত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হয় গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার
সন্ধ্যায় ।
দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এই নৃত্য উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন ১২ জন নৃত্যশিল্পী। এঁরা পরিবেশন করেছেন কত্থক, মণিপুরি, ভরতনাট্যম, ওডিশি ও কুচিপুরি নৃত্য। এই উৎসবে বাংলাদেশ থেকে যোগ দিয়েছেন মানমী তানজানা অর্থি এবং এস এম হাসান ইসতিয়াক ইমরান। মানমী পরিবেশন করেছেন মণিপুরি আর হাসান ইমরান পরিবেশন করেছেন কত্থক নৃত্য। দুজনের নৃত্য মুগ্ধ করেছে কলকাতার দর্শকদের।
মানমী নৃত্যে শিক্ষা নিয়েছেন বাংলাদেশের তামান্না রহমান ও কলকাতার কলাবতী দেবীর কাছ থেকে। ইমরান শিখেছেন ঢাকার সাধনার লুবনা মারিয়াম ও কলকাতার অসীমবন্ধু ভট্টাচার্যের কাছ থেকে। দুজনই এখন কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের স্নাতকোত্তর বর্ষের শিক্ষার্থী।
দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এই নৃত্য উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন ১২ জন নৃত্যশিল্পী। এঁরা পরিবেশন করেছেন কত্থক, মণিপুরি, ভরতনাট্যম, ওডিশি ও কুচিপুরি নৃত্য। এই উৎসবে বাংলাদেশ থেকে যোগ দিয়েছেন মানমী তানজানা অর্থি এবং এস এম হাসান ইসতিয়াক ইমরান। মানমী পরিবেশন করেছেন মণিপুরি আর হাসান ইমরান পরিবেশন করেছেন কত্থক নৃত্য। দুজনের নৃত্য মুগ্ধ করেছে কলকাতার দর্শকদের।
মানমী নৃত্যে শিক্ষা নিয়েছেন বাংলাদেশের তামান্না রহমান ও কলকাতার কলাবতী দেবীর কাছ থেকে। ইমরান শিখেছেন ঢাকার সাধনার লুবনা মারিয়াম ও কলকাতার অসীমবন্ধু ভট্টাচার্যের কাছ থেকে। দুজনই এখন কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের স্নাতকোত্তর বর্ষের শিক্ষার্থী।
মাউন্ট এভারেস্টে ধস
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বত মাউন্ট এভারেস্টের বিখ্যাত ‘হিলারি স্টেপ’
অংশটি ধসে পড়েছে। ফলে পর্বতারোহীদের কাছে ওই স্থানটি আরও বিপজ্জনক হয়ে
উঠেছে।
পর্বতারোহীদের ধারণা, ২০১৫ সালে নেপালে ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় হিলারি স্টেপ ধসে পড়েছে। এভারেস্টের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে আলে পর্বতের খাঁড়া অংশের কাছাকাছি ১২ মিটারের অংশটি বেরিয়ে থাকত। এভারেস্টের শীর্ষে ওঠার পথে ওটাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৫৩ সালে বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্যার অ্যাডমুন্ড হিলারি প্রথম ওই ধাপে পা রেখেছিলেন। তাঁর নামেই এর নাম রাখা হয় ‘হিলারি স্টেপ’।
ব্রিটিশ পর্বতারোহী টিম মোসডেইল হিলারি স্টেপটি ধসে পড়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত ১৬ মে সেখানে পৌঁছানোর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ খবরটি জানান তিনি। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘ওই ধাপটি ধসে যাওয়ার মধ্য দিয়ে একটি যুগের অবসান হলো। এটা এভারেস্টের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত ছিল।’
গত বছরের মে মাসে আমেরিকার হিমালয় ফাউন্ডেশন হিলারি স্টেপের আকারের পরিবর্তন ঘটেছে জানিয়ে ছবি পোস্ট করেছিল। কিন্তু তুষারের কারণে সেটা নিশ্চিত করে বলা কঠিন ছিল। চলতি বছর তুষারপাত কম থাকায় হিলারি স্টেপটি না থাকার বিষয়টি স্পষ্ট হলো।
মোসডেইল তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘গত বছর বিষয়টি বলা হয়েছিল। গত বছরও আমি সেখানে উঠেছিলাম। কিন্তু আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি যে ধাপটি আর নেই। কারণ পুরো এলাকা বরফে আচ্ছাদিত ছিল। তবে এই বছর আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি হিলারি স্টেপ আর নেই।’ মোসডেইল জানান, তাঁর মনে হয় ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে ওই ধাপটি। তবে মাধ্যাকর্ষণের কারণেও এই ধস হয়ে থাকতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
পর্বতারোহীদের ধারণা, ২০১৫ সালে নেপালে ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় হিলারি স্টেপ ধসে পড়েছে। এভারেস্টের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে আলে পর্বতের খাঁড়া অংশের কাছাকাছি ১২ মিটারের অংশটি বেরিয়ে থাকত। এভারেস্টের শীর্ষে ওঠার পথে ওটাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৫৩ সালে বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্যার অ্যাডমুন্ড হিলারি প্রথম ওই ধাপে পা রেখেছিলেন। তাঁর নামেই এর নাম রাখা হয় ‘হিলারি স্টেপ’।
ব্রিটিশ পর্বতারোহী টিম মোসডেইল হিলারি স্টেপটি ধসে পড়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত ১৬ মে সেখানে পৌঁছানোর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ খবরটি জানান তিনি। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘ওই ধাপটি ধসে যাওয়ার মধ্য দিয়ে একটি যুগের অবসান হলো। এটা এভারেস্টের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত ছিল।’
গত বছরের মে মাসে আমেরিকার হিমালয় ফাউন্ডেশন হিলারি স্টেপের আকারের পরিবর্তন ঘটেছে জানিয়ে ছবি পোস্ট করেছিল। কিন্তু তুষারের কারণে সেটা নিশ্চিত করে বলা কঠিন ছিল। চলতি বছর তুষারপাত কম থাকায় হিলারি স্টেপটি না থাকার বিষয়টি স্পষ্ট হলো।
মোসডেইল তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘গত বছর বিষয়টি বলা হয়েছিল। গত বছরও আমি সেখানে উঠেছিলাম। কিন্তু আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি যে ধাপটি আর নেই। কারণ পুরো এলাকা বরফে আচ্ছাদিত ছিল। তবে এই বছর আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি হিলারি স্টেপ আর নেই।’ মোসডেইল জানান, তাঁর মনে হয় ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে ওই ধাপটি। তবে মাধ্যাকর্ষণের কারণেও এই ধস হয়ে থাকতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
আইপিএল কোচদেরও এত বেতন!
শুধু খেলোয়াড় নয়, আইপিএল কোটিপতি বানিয়ে দিয়েছে কোচদেরও। আইপিএলে কোচ বা
পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন—এমন কয়েকজনের বেতনের অঙ্ক চোখ কপালে তুলে দেওয়ার
মতো। খেলোয়াড়দের নিলাম প্রকাশ্যে হয় বলে তাঁদের অঙ্কটা সহজে জানা যায়। তবে
কোচদের সঙ্গে দলগুলোর চুক্তি সেভাবে সংবাদমাধ্যমে আসে না। টাইমস অব
ইন্ডিয়া এবার কোচদের বেতনের অঙ্ক ফাঁস করে দিয়েছে।
২০০৮ সালে যখন আইপিএল শুরু হয়, এক ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচের বেতন ছিল ৪০ লাখ রুপি। দশম আসরে এসে সবচেয়ে কম বেতন পাওয়া কোচের অঙ্কটাই দাঁড়িয়েছে ৭০ লাখ রুপি। সেটা পান গুজরাট লায়নসের হয়ে কাজ করা ব্র্যাড হজ। আর সবচেয়ে বেশি পান রাহুল দ্রাবিড়। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের মেন্টর হিসেবে কাজ করা দ্রাবিড় পান সাড়ে চার কোটি রুপি। মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মেন্টর হিসেবে কাজ করার সময় রিকি পন্টিং প্রায় একই অঙ্কের বেতন পেতেন।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কোচ ড্যানিয়েল ভেট্টোরি আর কলকাতা নাইট রাইডার্সের মেন্টর জ্যাক ক্যালিস সাড়ে তিন কোটি রুপি করে পান। কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের হয়ে কাজ করা বীরেন্দর শেবাগ, মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মাহেলা জয়াবর্ধনে, গতবার সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে চ্যাম্পিয়ন বানানো টম মুডি, পুনে সুপার জায়ান্টসের হয়ে কাজ করা স্টিভেন ফ্লেমিংরা ২ কোটি ৩০ লাখ থেকে ৩ কোটি রুপির মতো পেয়ে থাকেন।
এও জানা গেছে, কার্যত মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের হয়ে তেমন কোনো কাজ করতে হয় না শচীন টেন্ডুলকারকে। তবু তিনি দ্রাবিড়ের চেয়ে বেশি সম্মানী পান।
মাত্র দুই মাস কাজ করেই এত টাকা, মন্দ কী!
ক্রিকেট দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া কোচ অবশ্য আইপিএলের কেউ নন। সেই নামটি অনিল কুম্বলে। ভারতের কোচ বিসিসিআইয়ের কাছে নতুন যে দাবি তুলেছেন, সেটা পূরণ হলে বছরে আট কোটি রুপির মতো পাবেন সাবেক এই অধিনায়ক!
২০০৮ সালে যখন আইপিএল শুরু হয়, এক ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচের বেতন ছিল ৪০ লাখ রুপি। দশম আসরে এসে সবচেয়ে কম বেতন পাওয়া কোচের অঙ্কটাই দাঁড়িয়েছে ৭০ লাখ রুপি। সেটা পান গুজরাট লায়নসের হয়ে কাজ করা ব্র্যাড হজ। আর সবচেয়ে বেশি পান রাহুল দ্রাবিড়। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের মেন্টর হিসেবে কাজ করা দ্রাবিড় পান সাড়ে চার কোটি রুপি। মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মেন্টর হিসেবে কাজ করার সময় রিকি পন্টিং প্রায় একই অঙ্কের বেতন পেতেন।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কোচ ড্যানিয়েল ভেট্টোরি আর কলকাতা নাইট রাইডার্সের মেন্টর জ্যাক ক্যালিস সাড়ে তিন কোটি রুপি করে পান। কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের হয়ে কাজ করা বীরেন্দর শেবাগ, মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মাহেলা জয়াবর্ধনে, গতবার সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে চ্যাম্পিয়ন বানানো টম মুডি, পুনে সুপার জায়ান্টসের হয়ে কাজ করা স্টিভেন ফ্লেমিংরা ২ কোটি ৩০ লাখ থেকে ৩ কোটি রুপির মতো পেয়ে থাকেন।
এও জানা গেছে, কার্যত মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের হয়ে তেমন কোনো কাজ করতে হয় না শচীন টেন্ডুলকারকে। তবু তিনি দ্রাবিড়ের চেয়ে বেশি সম্মানী পান।
মাত্র দুই মাস কাজ করেই এত টাকা, মন্দ কী!
ক্রিকেট দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া কোচ অবশ্য আইপিএলের কেউ নন। সেই নামটি অনিল কুম্বলে। ভারতের কোচ বিসিসিআইয়ের কাছে নতুন যে দাবি তুলেছেন, সেটা পূরণ হলে বছরে আট কোটি রুপির মতো পাবেন সাবেক এই অধিনায়ক!
জিদানের ‘এক ম্যাচে’র অপেক্ষা
উৎসবের প্রস্তুতিটা নিয়েই রেখেছে রিয়াল মাদ্রিদ। আজ মালাগার মাঠে ১ পয়েন্ট পেলেই ৫ বছর পর লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। পাঁচ বছর শিরোপাহীন রিয়াল–সমর্থকদের যেন তর সইছে না। কোচ জিনেদিন জিদানও অধীর এই ম্যাচের জন্য।
লিগের শেষ ম্যাচটির আগে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার চেয়ে ৩ পয়েন্ট এগিয়ে আছে রিয়াল। ৩৭ ম্যাচে রিয়ালের পয়েন্ট ৯০, বার্সেলোনার পয়েন্ট ৮৭। হিসাব খুব পরিষ্কার। আজকের ম্যাচে রিয়াল ড্র করলে বার্সেলোনার জিতেও কোনো লাভ নেই। কিন্তু মালাগা জিতে গেলে এইবারের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে জিতলেই বাজিমাত করবে বার্সেলোনা। পয়েন্ট সমান হয়ে গেলেও মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকার কারণে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে বার্সা। জিদানের লক্ষ্য তাই ম্যাচটা কোনোভাবেই না হারা। তবে শিরোপাটা রিয়ালের প্রাপ্য বলেই মনে করেন জিদান, ‘আমরা এখন যেখানে আছি (শীর্ষস্থান) সেখানেই থাকতে চাইব।’
যেটাই হোক, পুরো ব্যাপারটাই থাকছে রিয়ালের হাতে। অন্যদিকে বার্সেলোনার যেমন পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই। এইবারের বিপক্ষে আজ জিতলেও তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে রিয়াল-মালাগা ম্যাচের দিকেই। জিদান এটিকে একটা বড় সুবিধাই মনে করেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো সবকিছুই আমাদের হাতে থাকছে। আর একটি ম্যাচ। আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য গোটা মৌসুমজুড়ে প্রচণ্ড পরিশ্রম করেছি।’
১৯৯৩-৯৪ মৌসুমের মতো কিছু তাঁদের বেলায় ঘটুক, এমন কথা ভাবতেও পারছেন না রিয়াল কোচ। সেবার এমনই একটি পরিস্থিতি ছিল পয়েন্ট তালিকায়। শীর্ষে থেকেও শেষ ম্যাচে সেবার শিরোপা জিততে পারেনি দেপোর্তিভো লা করুনিয়া। শেষ ম্যাচটা দেপোর্তিভো ড্র করায় আর বার্সেলোনা জেতায় দুই দলেরই পয়েন্ট সমান হয়ে গিয়েছিল। মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকায় শিরোপা নিজেদের করে নেয় বার্সেলোনা। সূত্র: এএফপি
লিগের শেষ ম্যাচটির আগে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার চেয়ে ৩ পয়েন্ট এগিয়ে আছে রিয়াল। ৩৭ ম্যাচে রিয়ালের পয়েন্ট ৯০, বার্সেলোনার পয়েন্ট ৮৭। হিসাব খুব পরিষ্কার। আজকের ম্যাচে রিয়াল ড্র করলে বার্সেলোনার জিতেও কোনো লাভ নেই। কিন্তু মালাগা জিতে গেলে এইবারের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে জিতলেই বাজিমাত করবে বার্সেলোনা। পয়েন্ট সমান হয়ে গেলেও মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকার কারণে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে বার্সা। জিদানের লক্ষ্য তাই ম্যাচটা কোনোভাবেই না হারা। তবে শিরোপাটা রিয়ালের প্রাপ্য বলেই মনে করেন জিদান, ‘আমরা এখন যেখানে আছি (শীর্ষস্থান) সেখানেই থাকতে চাইব।’
যেটাই হোক, পুরো ব্যাপারটাই থাকছে রিয়ালের হাতে। অন্যদিকে বার্সেলোনার যেমন পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই। এইবারের বিপক্ষে আজ জিতলেও তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে রিয়াল-মালাগা ম্যাচের দিকেই। জিদান এটিকে একটা বড় সুবিধাই মনে করেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো সবকিছুই আমাদের হাতে থাকছে। আর একটি ম্যাচ। আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য গোটা মৌসুমজুড়ে প্রচণ্ড পরিশ্রম করেছি।’
১৯৯৩-৯৪ মৌসুমের মতো কিছু তাঁদের বেলায় ঘটুক, এমন কথা ভাবতেও পারছেন না রিয়াল কোচ। সেবার এমনই একটি পরিস্থিতি ছিল পয়েন্ট তালিকায়। শীর্ষে থেকেও শেষ ম্যাচে সেবার শিরোপা জিততে পারেনি দেপোর্তিভো লা করুনিয়া। শেষ ম্যাচটা দেপোর্তিভো ড্র করায় আর বার্সেলোনা জেতায় দুই দলেরই পয়েন্ট সমান হয়ে গিয়েছিল। মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকায় শিরোপা নিজেদের করে নেয় বার্সেলোনা। সূত্র: এএফপি
Subscribe to:
Posts (Atom)
page body
১০০ টাকায় এক ব্যাগ সবজি
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতির উদ্যোগে গতকাল কারওয়ান বাজারে সবজিভর্তি একটি ব্যাগ বিক্রি করা হয় ১০০ টাকায় l ...
-
মাকে ভালোবাসা জানানোর জন্য আলাদা দিনের প্রয়োজন পড়ে না। প্রতিদিন, প্রতিক্ষণই মায়ের ভালোবাসা কাজ করে। এরপরও দেশে দেশে বিশেষ দিনে মা দিবস পালন...
-
জনপ্রিয় রেসলার ডোয়াইন জনসন বা ‘দ্য রক’ কুস্তির রিং থেকে হলিউডি ছবিতে এসেও নাম কিনেছেন। সেই ‘দ্য রক’ এবার রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন। মা...
-
পশ্চিমবঙ্গের ডান্স গ্রুপ ফেডারেশনের উদ্যোগে ‘আগামী দিনের তারকা’ শীর্ষক নৃত্য উৎসবে কলকাতার দর্শকদের মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশের দুই নৃত্যশিল...